বিশেষ প্রতিনিধিঃ
“বাংলাদেশ সাংবাদিক লেখক ঐক্য ফোরাম” তিন বছরে চলমান সংগঠন টি সাংবাদিক নির্যাতন এর বিরুদ্ধে সম্মানের শহিদ কাজ করে আসছে। সাংবাদিক নির্যাতন বন্ধ করতে এই সংগঠন ২০২৩ সালের পহেলা জানুয়ারি যাত্রা শুরু করে ১ বছর পরে এটার আত্মপ্রকাশ পায়। এই সংগঠনে উপদেষ্টা পরিষদে ০৩ জন ছিল।
যখন সংগঠন সামনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে বিশ্বের দরবারে সম্মানের শহিদ আগাচ্ছে তখনি বিশেষ করে প্রধান উপদেষ্টা সংগঠন নিজ একক সিদ্ধান্তে পরিচালনা করতে চান। কার্য নির্বাহী পরিষদ এর কাছে কোন কিছু জিজ্ঞেস না করে নিজের মন মতন পরিচালনা করে। তাদের কে একাধিকবার নোটিশ করলেও উত্তর পাওয়া যায়নি। সংগঠনের কেন্দ্রীয় কমিটি কে গালিগালাজ হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে নিজের মন মতন নোটিশ।
সংগঠনে নিয়ম নীতিমালা অমান্য করায় গতকাল রাত ১০ টায় কার্য নির্বাহী পরিষদ কে নিয়ে অনলাইন ভার্চুয়াল মিটিং অনুষ্ঠিত হয়। সেই মিটিং এ বেশিরভাগ সিদ্ধান্তে আসে উপদেষ্টা পরিষদ বিলুপ্তির কথা। সকলের সিদ্ধান্ত মোতাবেক ২৯/০৪/২০২৫ইং মঙ্গলবার উপদেষ্টা পরিষদ কে বিলুপ্তি ঘোষণা করেন সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি রিয়াদুল ইসলাম জামাল।
ভিবিন্ন গণমাধ্যম কর্মীরা তাকে জিজ্ঞেস করলে রিয়াদুল ইসলাম জামাল বলেন – উপদেষ্টা গনের যে কাজ সেগুলো দ্বারা সঠিক ভাবে পালন করেনি। তাদের ক্ষমতার অপ ব্যাবহার করেছেন। নিজের মনগড়া নিয়ম নীতিমালা দিয়ে পরিচালনা করতে চেয়েছেন।
এবং সংগঠন কে অস্থিতিশীল করতে এবং ধংস করতে তারা কেন্দ্রীয় কমিটি কে না জানিয়ে, ফেসবুক পেইজ, ফেসবুক গ্রুপ, হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপ খুলেন। তাদের সেগুলো বন্ধ করতে একাধিকবার বলা হয়েছে করেনি। তাই সকলের সিদ্ধান্ত মোতাবেক উপদেষ্টা পরিষদ বিলুপ্তি করা হয়েছে। আজ থেকে সংগঠনের সাথে তাদের কোন সম্পর্ক নেই তার সাথে আইডি কার্ড, লঘু, নাম ব্যাবহার করলে তাদের বিরুদ্ধে আইনগত পদক্ষেপ নিতে সংগঠন বাধ্য থাকিবে।
রিয়াদুল ইসলাম জামাল বলেন – উপদেষ্টা পরিষদ বিলুপ্তির পরে তাদের ক্ষমতা যাওয়ার পরে সভাপতির হোয়াটসঅ্যাপ ইনবক্সে ভিবিন্ন মিথ্যা অপবাদ এবং গ্রুপেও দেয় এবং সভাপতি কে হুমকি দেয়। তাই সভাপতি রিয়াদুল ইসলাম জামাল বলেন – তারা উপদেষ্টা ঠিক কিন্তু উক্ত সংগঠনে তারা কোন অবদান রাখেনি। কথা পরিষ্কার এই সংগঠনে তাদের কোন কাজে ব্যাক্তিগত আর সম্পর্ক নেই।
তারা সংগঠন কে ধংস করার জন্য উঠে পড়ে লেগেছে। তাই সকল সদস্য গন কে তাদের সাথে যোগাযোগ বিছিন্ন করার জন্য বলা হলো। এবং আজ থেকে কেহ সংগঠনের ব্যাপারে আর্থিক লেনদেন করলে সংগঠন দায়িত্ব বহন করিবে না। তারা যে সমস্ত গালিগালাজ এবং সংগঠনে বিশৃঙ্খলা করেছে তার একাধিক প্রমান রয়েছে কার্য নির্বাহী পরিষদ এর কাছে।
